স্বাস্থ্য ডেস্ক /// যে মানুষটি বিভিন্ন ক্লাসিক বই অনুবাদ করে বাংলা সাহিত্য ভান্ডারকে সমৃদ্ধ করেছেন সেই মানুষটিই এখন দৃষ্টিহীন! বলছি সাহিত্যিক শহীদ আখন্দের কথা। পুষ্টিবিদরা বলছেন, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চোখে শুষ্কতা দেখা দেয়, রেটিনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। একটা পর্যায়ে আলোর প্রবাহ কমে গেলে অন্ধত্ব তৈরি হয়।
নারায়ণগঞ্জ ডায়াবেটিক হাসপাতালের কনসালটেন্ট নিউট্রিশনিষ্ট পুষ্টিবিদ শায়লা পারভীন পপি বলেন— চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে । ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার চোখের ছানি পড়া রোধ করে। চোখ অন্ধ হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে এবং চোখের জ্যেতি বাড়ায়। প্রাণী এবং উদ্ভিজ-দুই উৎস থেকেই ভিটামিন এ পাওয়া যায়।
কোন খাবার কেন খাবেন জেনে নিন—
নারায়ণগঞ্জ ডায়াবেটিক হাসপাতালের কনসালটেন্ট নিউট্রিশনিষ্ট পুষ্টিবিদ শায়লা পারভীন পপি বলেন— চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে । ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার চোখের ছানি পড়া রোধ করে। চোখ অন্ধ হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে এবং চোখের জ্যেতি বাড়ায়। প্রাণী এবং উদ্ভিজ-দুই উৎস থেকেই ভিটামিন এ পাওয়া যায়।
কোন খাবার কেন খাবেন জেনে নিন—
ডিম চোখকে শুকিয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে এবং অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে। ডিমে আছে প্রোটিন, অ্যামাইনো অ্যাসিড এবং বায়োটিন, সালফাল ইত্যাদি।
ক্রমাগত দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে বাদাম, আখরোট, অ্যাভোকাডো।
সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মি থেকে চোখের রেটিনাকে সুরক্ষা দেয় সবুজ শাক সবজি। কারণ এতে আছে ভিটামিন এবং মিনারেল।
চোখের আলোর প্রবাহ ঠিক রাখতে খেতে হবে রঙিন শাকসবজি ও ফল। যেমন— গাজর, মিষ্টিকুমড়া, বিট, টমেটো, আম। এসব খাবার থেকে প্রাপ্ত ভিটামিন এ বা বিটা ক্যারোটিন চোখের আলোর প্রবাহকে বাড়িয়ে দেয়। এর ফলে কম আলোতেও দেখা যায়। অর্থাৎ রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়।