1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : News Editor : News Editor
রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১:০১ অপরাহ্ন

মিতু হত্যা: বাবুল আক্তারসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

সাংবাদিক
  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ৮৪ বার সংবাদ দেখেছেন

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক ||চট্টগ্রামে মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় তার স্বামী সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারসহ সাত জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট জমা দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে পিবিআই চট্টগ্রাম নগর পুলিশের পরিদর্শক মো. ওমর ফারুক মহানগর দায়রা জজ আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। বাবুল আক্তার মামলার ১ নম্বর আসামি।

এদিন বিকেলে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন’র (পিবিআই) প্রধান বনজ কুমার মজুমদার রাইজিংবিডিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

বনজ কুমার মজুমদার বলেন, চার্জশিটে ৭ জনকে আসামি করা হয়েছে। পাশাপাশি ওই ঘটনায় যার যতটুকু অপরাধ ছিল ঠিক ততটুকুই আমরা মেধা ও দক্ষতার মাধ্যমে বের করে এনেছি। নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে যা সম্পন্ন করা হয়েছে।

বাবুল আক্তার ছাড়া অভিযুক্ত অন্যরা হলেন- মো. কামরুল ইসলাম শিকদার মুসা, এহতেশামুল হক প্রকাশ ভোলো, মো. মোতালেব মিয়া ওয়াসিম, মো. আনোয়ার হোসেন, মো. খাইরুল ইসলাম কালু ও শাহজাহান মিয়া।

অন্যদিকে, মিতু খুনের মামলায় গ্রেপ্তার চার জনকে এই অভিযোগপত্রে অব্যাহতি দিয়েছে পিবিআই। তারা হলেন মো. সাইদুল ইসলাম সিকদার সাক্কু, নুরুন্নবী, রাশেদ ও গুইন্যা।

এদিকে, পিবিআই হেফাজতে থাকার সময় নির্যাতনের শিকার হয়েছেন দাবি করে মামলার আবেদন করেন সাবেক এসপি বাবুল আক্তার। গত বৃহস্পতিবার (৮ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ ড. বেগম জেবুন্নেছার আদালতে এ আবেদন করা হয়। তবে মামলার বিষয়ে আদালত পরবর্তীতে আদেশ দেবেন বলে জানান বাবুল আক্তারের আইনজীবী কফিল উদ্দিন।

মামলায় আসামি করা হয়েছে- পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার, সংস্থাটির চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের এসপি নাজমুল হাসান, চট্টগ্রাম মেট্রো ইউনিটের এসপি নাঈমা সুলতানা, পিবিআইয়ের সাবেক পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা ও একেএম মহিউদ্দিন সেলিম এবং সংস্থাটির চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের পরিদর্শক কাজী এনায়েত কবিরকে।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ৫ জুন ভোরে চট্টগ্রামের জিইসি মোড়ে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয় বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতুকে। এ ঘটনায় ঢাকায় অবস্থান করা মিতুর স্বামী বাবুল আক্তার বাদী হয়ে পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। মামলার অভিযোগে নিজের জঙ্গিবিরোধী কার্যক্রমের জন্য স্ত্রীকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে বলে অভিযোগ করেন তিনি। ২০২১ সালের ১১ মে বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পিবিআই। তদন্তে বাবুল আক্তারের সম্পৃক্ততা পাওয়ার কথা উল্লেখ করে তার বিরুদ্ধে মামলার জন্য ওই বছরের ১২ মে মামলার ৫৭৫ পৃষ্ঠার চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দেয় পিবিআই। গত ৯ জানুয়ারি চট্টগ্রাম অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ আবদুল হালিমের আদালত মিতু হত্যার ঘটনায় বাবুল আক্তারের করা মামলায় তাকে (বাবুল) গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দিয়েছিলেন।

সামাজিক যোগাযোগ এ শেয়ার করুন

একই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © ২০২১ বাংলার মুখ বিডি
ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট @ ইজি আইটি সল্যুশন